এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। স্বাধীনতার পর একমাত্র শেখ হাসিনার সরকার দেশের উত্তর,দক্ষিণ,পুর্ব ও পশ্চিমে অভুতপুর্ব উন্নয়ন করেছে। যা ছিল স্বপ্ন এবং কাল্পনিক আজ তা বাস্তবে রুপ নিয়েছে। বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোকে অবাক করে দিয়েছে শেখ হাসিনা। যখন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে তখন বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। এটা কোন ভাবেই নিন্দুকেরা মেনে নিতে পারছেন না। তাই তারা মেতেছে সমালোচনায়।
বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা তাদের দেশেই বসে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিয়ে ফিরেছে বাংলাদেশে।
আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে খুব শ্রীঘ্রই স্মার্ট বাংলাদেশের যুগে পদার্পণ হতে চলেছে দেশ। এ উপলক্ষে নীলফামারীর জলঢাকায় শনিবার বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রচারণায় “শেখ হাসিনার সরকার স্মার্ট বাংলাদেশের রূপকার বিষয়ক এক ভিন্ন রকম কর্মসুচি পালন করা হয়। এবার শেখ হাসিনা সরকারের জয় জয়কার নিয়ে জলঢাকা উপজেলার বিভিন্ন সড়কের গাছে গাছে শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে বিলবোর্ড ব্যানার ক্যাম্পেইন করেন ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করেছিলেন। এখন আবার ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ হতে চলেছে দেশ। উন্নয়ন প্রচারণা ব্যানার ক্যাম্পেইনে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. তুরিন আফরোজ বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে আজ তার যোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মহা সড়কে পরিণত করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সাহস, বুদ্ধি ও চিন্তা চেতনাকে কাজে লাগিয়ে বাঙালি জাতিকে উপহার দিয়েছেন তার বাবার কল্পিত সোনার বাংলাদেশ। তিনি বলেছেন, হাতে আছে অতীতের পরীক্ষিত ও টেকসই অর্জন, আছে ভবিষ্যতের রুপকল্প ও দৃঢ় অংগীকার। চিন্তা কিসের? সাথে আছে, শেখ হাসিনার সরকার।
গল্প নয় সত্যি, মিথ্যে নয় এক রত্তি। আসুন ব্যাক্তি প্রচারণা নয়, বরং দল ও সরকারের প্রচারণাই হোক আমাদের নির্বাচনী মূল হাতিয়ার।